সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ইতিহাস বই। বি এ (পাস্ ও অনার্স)। সর্বশেষ প্রশ্ন

HISTORY HONOURS QUESTION PAPER 2021

  HISTORY HONOURS QUESTION PAPER 2021 Paper : CC7 (3rd Sm)-History-H/CC-7/CBCS Full Marks : 65 Candidates are required to give their answers in their own words as far as practicable. 1. Answer the following questions : 15×1 (a) Who was Ibn Batuta? (b) Who is the author of Futuhat-i-Firozshahi? (c) What is the meaning of the word ‘Sultan’? (d) Who ascended the throne of Delhi Sultanate in 1236? (e) Name the Sultan of Delhi who first organised Deccan expeditions. (f) The fear of whose recurrent invasions from the North-West frontier became an important security issue in the Sultanate period? (g) What do you understand by Doab region? (h) Name the Sultan of Delhi who had introduced important economic reforms. (i) Who was Khan-i-Jahan Maqbul? (j) Who was the founder of the Vijaynagara Kingdom? (k) Name the Sultan who invented tas-ghariya which functioned as a clock. (l) Who was the founder of the Sayyid dynasty? (m) When did Timur invade India? (n) Who was Nizamuddin Auliya? (o) Who had co
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

CU History Honors Question Papers SEC-A-1 SEM-3 2021

CU History Honors Question Papers 2021 CU History Honors Question Papers 2021 Paper : SEC-A-1:  SEM-3 Archives and museums Full Marks : 80 Candidates are required to give their answers in their own words as far as practicable. Group-A 1. Write a report on any museum / archive that you have recently visited or watched through the internet. (within 1000 words) 50 Group -B 2. Answer any two questions (Each within 700 words) : 15×2 (a) Assess the role of archaeology and museum in preserving the cultural heritage of India. (b) Give a brief description of the various activities of a museum. (c) Discuss the exhibition policy of a museum. (d) What do you understand by an archive? Assess the role of archives in the expansion of higher education. BENGALI VERSION প্রান্তলিখিত সংখ্যাগুলি পূর্ণমান নির্দেশক। বিভাগ ক ১। সাম্প্রতিককালে তোমার দেখা কিংবা তথ্যপ্রযুক্তির (ইন্টারনেট) মাধ্যমে পরিদর্শন করা কোনো একটি সংগ্রহ

আরবদের সিন্ধু অভিযান : কারণ ও ফলাফল (তাৎপর্য)

আরবদের সিন্ধু অভিযান : কারণ ও ফলাফল (তাৎপর্য) আরবদের সিন্ধু অভিযান : কারণ ও ফলাফল (তাৎপর্য) Arab invasion of Indus: Causes and Results (Significance) ঐতিহাসিক উপাদান: আরব মুসলমানদের বিভিন্ন দিকে সাম্রাজ্যবিস্তার সম্পর্কে ঐতিহাসিক তথ্যের অভাব নেই। কিন্তু ভারতে তাদের অভিযান সম্পর্কিত ঐতিহাসিক উপাদান কম। আল-বিলাদুরি গ্রন্থে আরবদের ভারত অভিযানের বর্ণনা থাকলেও এতে সঠিক ঘটনাক্রম পাওয়া যায় না। আল-তারি ও খুলাসাৎ-উল-আকবর এক্ষেত্রে দুটি সহায়ক গ্রন্থ। পরবর্তীকালের দুটি গ্রন্থ তারিখ-এ-সিন্ধ ও তুহফাৎ-উল- কিরাণ গ্রন্থে আরবদের সিন্ধু বিজয়ের বৃত্তান্ত লিপিবদ্ধ আছে। তাছাড়া চাচ্নামা নামে এক গ্রন্থ থেকেও এ বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায়। আরবদের সিন্ধু অভিযান : কারণ আরবদের সিন্ধু অভিযানের কারণ নিয়ে ঐতিহাসিকগণ একমত নন। অধিকাংশ ঐতিহাসিক খলিফাদের সাম্রাজ্য বিস্তারের বৃহত্তর পরিকল্পনার অঙ্গ হিসাবে সিন্ধু অভিযানকে দেখেছেন। ১) ধনলিপ্সা ও লুণ্ঠনের প্রতি আগ্রহ : ৬৪৪ খ্রীঃ-এর মধ্যে আরবগণ পারস্য অধিকার করে। ৬৫০ খ্রীঃ-এর মধ্যে অক্ষুনদী ও হিন্দুকুশ পর্বতের মধ্যবর্তী অঞ্চল তারা দখল করে নেয়। আরব সাম্রাজ্যের পূর্বাঞ্চল

গ্লাসনস্ত ও পেরেসট্রয়িকা কি? ঠান্ডা যুদ্ধের প্রশমনে এগুলোর ভূমিকা কি?

গ্লাসনস্ত ও পেরেসট্রয়িকা কী? গ্লাসনস্ত ও পেরেসট্রয়িকা গ্লাসনস্ত ও পেরেসট্রয়িকা : গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকা শব্দ দুটি রুশ ভাষার অন্তর্ভুক্ত। গ্লাসনস্ত শব্দের অর্থ মুক্ত চিন্তা এবং পেরেস্ত্রইকা শব্দের অর্থ পুনর্গঠন । গ্লাসনস্ত ও পেরেসট্রয়িকার পটভূমি : ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মধ্য দিয়ে রাশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হয় সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা কার্যকরী করার জন্য কমিউনিস্ট সরকার। এই সরকারের মূলনীতি ছিল সম্পদের উপর সামাজিক মালিকানা এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্য দূর করে একটি শোষণহীন সমাজ ও অর্থ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। এই অর্থ ব্যবস্থা ছিল ধনতান্ত্রিক অর্থ ব্যবস্থার বিপরীত একটি ব্যবস্থা। ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের ফলে যে ধানতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল তাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এই আর্থিক ব্যবস্থা রাশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হয়। ফলে ধনতান্ত্রিক অর্থ ব্যবস্থার পৃষ্ঠপোষক দেশ আমেরিকার সঙ্গে রাশিয়ার মতাদর্শ গত দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এই দ্বন্দ্ব অর্থনৈতিক পরিসরের গণ্ডি পেরিয়ে ক্রমশ রাজনৈতিক চেহারা নেয়। ফলে শুরু হয় আমেরিকা ও রাশিয়ার মধ্যে ঠান্ডা লড়াই বা কোল্ড ওয়ার। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে ঠান্ডা লড়াইয়ের ফল

রাজপুত জাতির উত্থান প্রসঙ্গে বিতর্ক

রাজপুত জাতির উত্থান প্রসঙ্গে বিতর্ক সপ্তম থেকে দ্বাদশ  শতক পর্যন্ত ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে রাজপুতদের  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সমকালীন সাহিত্যে প্রায় 36 টি রাজপুত গোষ্ঠীর কথা জানা যায়। এদের মধ্যে অন্যতম হল- গুর্জর, প্রতিহার, চৌহান, পরমার, শিশোদিয়া, সোলাঙ্কি, চান্দেল্ল, তোমর, কলুচুরি, গহরবল প্রভৃতি। স্বাধীনতাপ্রিয়, দেশপ্রেমিক এবং হিন্দু ধর্ম ও সংস্কৃতির রক্ষাকর্তা হিসেবে রাজপুতরা সুবিদিত। তবে তাদের প্রধান দুর্বলতা ছিল গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব এবং অনৈক্য। রাজপুতদের উত্থান হয়েছে কিভাবে, তারা দেশি না বিদেশি এই নিয়ে বিতর্ক আছে। ঐতিহাসিক গৌরী শংকর হীরাচাঁদ ওঝা, দশরথ শর্মা প্রমুখ মনে করেন, রাজপুতরা এদেশীয়। তাদের আচার আচরণের সঙ্গে বিদেশি শক, হুন ও গুর্জরদের কিছু মিল থাকলেও তারা আসলে আর্য। কারণ তারা অশ্বমেধ যজ্ঞ করে, সতীদাহ প্রথা মেনে চলে এবং সূর্যের পূজা করে। মেবারের শিশোদিয়ারা নিজেদেরকে পরিচয় দেয় রামচন্দ্রের বংশধর বলে। গুর্জর প্রতিহাররা নিজেদের লক্ষণের বংশধর বলে মনে করে। রামায়ণ-মহাভারতের সূর্যবংশীয়- চন্দ্রবংশীয় রাজাদের সাথে রাজপুতদের  যোগাযোগের কথাও বলা হয়ে থাকে।  ঐতিহাসিক সি.ভি. ব

ভারতের ইতিহাসে যুগবিভাজন

ভারতের ইতিহাসে যুগবিভাজন ভারতের ইতিহাসে যুগবিভাগ একটি জটিল ও বিতর্কিত বিষয়। প্রাচীন ঐতিহ্য পুরানে চক্রাকার কালচেতনা বিদ্যমান। কিন্তু ইউরোপীয় ধারণায় সময় হল রৈখিক। আধুনিক ইতিহাসচর্চায় অবশ্য এই রৈখিক কালচেতনাকেই গ্রহণ করা হয় এবং সেই ভাবেই ইতিহাসের যুগ বিভাজন করা হয়। ইতিহাস বলতে বোঝায় সেই বিষয়কে যা মানুষের ক্রমবিবর্তনের ধারাবাহিক বিবরণ দেওয়ার চেষ্টা করে। ইতিহাসের ধারাবাহিকতাকে যদি আমরা মানি তাহলে যুগ বিভাজন অযৌক্তিক হয়ে দাড়ায়। কারণ যুগবিভাজন করতে হলে কোন একটি নির্দিষ্ট দিন বা বছর থেকে একটা নতুন যুগের সূচনা এবং আগেরটির সমাপ্তি মেনে নিতে হয়। আর মানব সভ্যতার বিবর্তন  ধীর অথচ চলমান একটি প্রক্রিয়া, যাকে কোনো একটি নির্দিষ্ট সময় দিয়ে বিচার করা যায় না। তবুও আলোচনার সুবিধার জন্য আমরা সমগ্র ইতিহাস কে বিভিন্ন পর্বে বিভক্ত করে, ভিন্ন ভিন্ন যুগ হিসেবে চিহ্নিত করে চর্চা করে থাকি। পুরান ঐতিহ্য 'কাল'কে চারটি পর্বে ভাগ করা হয়েছে: সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর এবং কলি। সত্যযুগ সবচেয়ে উৎকৃষ্ট যুগ এবং কলিযুগ সবচেয়ে ঘৃণ্যতর। প্রতিটি পরবর্তী যুগ তার পূর্ববর্তী যুগের তুলনায় অ

বিজ্ঞান বিপ্লব ও আধুনিক শরীর বিজ্ঞান

বিজ্ঞান বিপ্লব ও আধুনিক শরীর বিজ্ঞান বিজ্ঞান বিপ্লবের সময় বিজ্ঞানীদের দৃষ্টি শুধু দূর আকাশেই নিবদ্ধ ছিল না, তা মানবদেহের প্রতিও অভিনিবিষ্ট করেছিল। মানুষ নিজেই ছিল এক ক্ষুদ্র বিশ্ব-- এক অনুবিশ্ব। এহেন মানব দেহ কিভাবে কাজ করে তার বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছিলেন একের পর এক গ্রিক ডাক্তার যাদের কূলচূড়ামণি হিসাবে অবশেষে আবির্ভূত হন গ্যালেন। গ্যালেন এর তত্ত্ব টলেমির মহাকাশ বর্ণনার মতোই আপ্ত-মর্যাদা লাভ করেছিল। কিন্তু আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় গ্যালেন তত্ত্বের বহু ভুল সামনে এলো এবং শরীর বিজ্ঞানে অভূতপূর্ব পরিবর্তন ঘটে গেল। কোপার্নিকাস যখন সৌরকেন্দ্রিক ব্রম্ভান্ডের চিত্র আঁকছিলেন তখন পাদুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আন্দ্রিয়াস ভেসালিয়াস (1514-64) শব ব্যবচ্ছেদ করে মানব শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সম্পর্কে বিশদ বিবরণ দিলেন (De Humani Corporis Fabrica-- 1543)। ফলে গ্যালেনের শরীরতত্ত্ব এর বহু ভ্রান্তি দূর হল। আন্দ্রেয়াস ভেসলিয়াসের  রেখাচিত্র ইংরেজ বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্ভে (1587-1657) শরীরে রক্ত চলাচলের একটি বলবিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। গ্যালেনের মত অনুযায়ী সকলেই বিশ্বাস করত যে, শিরার ম